যে কাজটি করলে আপনি চিন্তা/পেরেশানি থেকে মুক্তি পাবেন mufti arif bin habib

 


শরীফের চার হাজার নয়শো ছিয়াশি নাম্বার হাদিস. উনি বলেন আমি আর আমার বাবা আনসারী শশুরবাড়িতে গেলাম. শশুর, ওই শশুরকে আমি দেখতে গেলাম. অসুস্থ শশুরকে সুস্থতা করার জন্য গেলাম. সেবা-শুশ্রূষা করার জন্য গেলাম. যাওয়ার পর তার সামনে আমরা বসা. নামাজের সময় যখন হয়ে যাই. আমরা সুস্থ মানুষ, অসুস্থ মানুষের সামনে বলা. এক একজন, এক এক কথা বলতেছি আমরা.
না যখন হয়ে যায় আমার শ্বশুর পরিবারের কাউকে ডাক দিয়ে বললেন অসুস্থ ব্যক্তি উনি বলতেসে হুজুর ওযুর পানি আনো ওযু করে আমি নামাজ আদায় করে প্রশান্তি অর্জন করতে চাই কি বলতেছে? সুস্থরা না অসুস্থ ব্যক্তি? তো উনি বললেন আমরা তাকে বললাম আরে আপনি এই মুহূর্তে নামাজ তো একটু বিলম্বে পড়লেও সমস্যা নেই. আপনি তো অসুস্থ.
সাহাবা জবাব দিলেন নামাজের সময়. আর বিলম্ব করতে পারি না. নবীকে বলতে শুনলাম আল্লার নবী হজরতে বেলালকে বলছে দালাল. কোন তুমি দালাল আযান দাও. আজানে কামতের মাধ্যমে নামাজ, দাঁড়ানোর ব্যবস্থা করো. নামাজের মাধ্যমে আমাদেরকে প্রশান্ত হওয়ার ব্যবস্থা করে দাও.
নবীজি বললেন নামাজের মাধ্যমে আমাদেরকে শান্তির ব্যবস্থা করো. তুমি আযান দাও. আর আযান দিলে নামাজ পড়ো. নামাজের মাধ্যমে শান্তির ব্যবস্থা করো. এখন আমি আপনাদেরকে বলি আমার নবী বলছেন নামাজে শান্তি. আমি আপনি মানুষরা বলছি অন্য কোথাও শান্তি. মানুষের কথা মানবো না. আমাদের নবীজির কথা মানবো.
তাহলে নামাজের আমরা শান্তি অর্জন করার চেষ্টা করবো. আল্লাহর তৌফিক দান। আজকে আপনাদের সবার থেকে আমি একটা কথা নিমু. আগে হাদিসটা বলি এরপর কথাটা নিবো. আবু দাউদ শরীফের তেরোশো উনিশ নাম্বার হাদিস. আল্লাহ নবীর যখন কোন পেরেশা নিয়ে আসতো. দুরুত নামাজের দিকে দৌড়াইয়া যাইতেন. অথবা আর এক পর্ণ নয়. নবী নামাজের মধ্যে দাঁড়ায়া যাইতেন.
হাদিসের মাধ্যমে আমরা ঔষধ শিখতে পারলাম. যখনই আমাদের কোন অপারেশনই আসে. প্রথমে কোন আলেমকে বলবো না. ইমামকে বলবো না. কে বল মাকে বলবো না, বাবাকে বলবো না, পীর সাহেবকে বলবো না, পেরেসা নিয়ে আসছে। আমার নবী সর্বপ্রথম নামাজে দাঁড়াইছে। আমাদের প্রথম কাজ, আসার পর কি করা? এরপর বলেন নামাজ আগে বলেন দুই রেকাত নফল অথবা যত রাকাত পারেন পড়েন, কইরা আল্লাহরে বলার পর ইমাম সাহেবরে বলেন, সাহেবরে বলেন, মারে বলেন, বাবারে বলেন, প্রথমে বিষয়টা আল্লাহর সাথে শেয়ার করবেন, সুবহানাল্লাহ এটা আমাদের নবীজি আমাদেরকে শিখায় দিছেন। আমাদের নবীজি কোনো সানিতে পড়ছে. তো সর্বপ্রথম নামাজ পড়ছে. আমি আপনাদের সবার কাছে জানতে চাই. বলেন আমাদের যেই কোন পেরিসানি, ব্যবসায়ী, ব্যবসায়ী, ব্যবসায়ী, পেরেশানি. মেয়েটা বিয়ে দিচ্ছে.
দেরি হচ্ছে. এই পেরেশানি. যেকোনো পেরেশানি. বলেন সর্বপ্রথম আমরা কি করবো? আল্লাহ. আল্লাহ আমাদেরকে তৌফিক দান করেন
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url