নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম, মুফতি আরিফ বিন হাবিব Mufti Arif bin Habib
কিভাবে নামাজ পড়ি এটাই কই আমি এবার আমি আমি নামাজে দাঁড়াবো দাঁড়ানোর পর আল্লা হু আকবর বলবো আমি এটা বলে তাকদীর বলবো আমি এখন কথা হলো আল্লা হুয়াকবার যে বলবো এটার দলিল আছে কোথায়? এই যে আমি আল্লাহ হুয়াকবার বলবো মধ্যে আছে আল্লাহ বলেন তিন নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেন বলো আল্লাহু আকবার বলো তাহলে আল্লাহু আকবার বলা পাইলাম এখন আল্লাহু আকবার বলেই দিয়ে শুরু করতে হবে এটার দলিল কোথায় আছে তিন নাম্বার হাদিস তুমি নামাজের বাহিরে যে বৈধ কাজগুলো আছে এই বৈধ কাজগুলা আল্লাহু আকবারের মাধ্যমে হারাম করবা নামাজের বাহিরের বৈধ কাজ গুলা আল্লাহু আকবার বলে ওই বৈধ গুলাই হারাম করতে হবে.
00:00:51
নামাজে খাওয়া কি বৈধ না অবৈধ? নামাজে অবৈধ. বলেন নামাজের বাহিরে খাওয়া বৈধ না বৈধ? নামাজে অবৈধ. তাহলে? নামাজের বাহিরে অবৈধ কাজ গুলা.
00:01:03
এই তাকবীরের মাধ্যমে এগুলো হারাম করা. এটা হল তাকবীরের তাহারী বানা. আচ্ছা আল্লাহু আকবার বলে আমি নামাজ শুরু করবো. এখন আমি আল্লাহু আকবার বলব. আমি যে আল্লাহু আকবার বলব এটার দলিল আছে কোথায়? সাতশো-উননব্বই নাম্বার হাদিস. এটা কেন বলতেছি? ঝগড়ামুক্ত সমাজ দেখতে আপনাদেরকে নতুন দাওয়াত যদি কেউ দিতে আসে বলবেন ভাই আমি যেটা করতেছি এটা সঠিক. যদি এটা সঠিক না হয় তো আপনারটা শুনবো. আর যদি সঠিক হয় তাহলে দাওয়াত আমি কেন নিবো? আরেকজনরে দাওয়াত দেন.
00:01:35
আল্লাহু আকবর বলবো আল্লাহু আকবরের দলিল বুখারি সাতশো উননব্বই নাম্বার হাদিসে এই হাদিসের মধ্যে আছে রসূলের যখন নামাজে দাঁড়াইতেন ইউকাব বিরহিন যখন দাঁড়াইতেন আল্লাহ নবী আল্লাহু আকবর বলতেন যাওয়ার সময় আল্লাহু আকবার বলতেন রুকু থেকে বলতেন দাঁড়িয়ে বলতেন সেজদায় যাওয়ার সময় বলতেন আল্লাহু আকবার.
00:02:20
দ্বিতীয় সেজদার সময় বলছেন আল্লাহু আকবার.
00:02:26
দুই রাকাত নামাজ পড়ার পর বইসা. যদি তৃতীয় রাকাত হয়. অথবা চার রাকাত ওয়ালা নামাজ হয়. ওঠার সময় আবার আল্লাহ বলতেন তাহলে আল্লাহু আকবার বলা আল্লা হু আকবর বলার দলিল পাইলাম উনার নব্বই নাম্বার হাদিস মহব্বত দুমিন পাইছে কিনা কোন জায়গায় যদি আমি দলিল না দিই খপ করে আমারে ধরবেন আস্তে আস্তে এই হলো আল্লাহু আকবার বলার দলিল এবার হইল হাত কতটুকু তাইতো আচ্ছা মন দিয়ে শুনেন মুসলিম শরীফের তিনশো নব্বই নাম্বার হাদিস মাদ্রাসা পাঠ্যপুস্তক হলো যে হ্যাঁ কথা শুনেন মাদ্রাসা পাঠ্যপুস্তক অনুযায়ী তিন হাজার তেত্রিশটা হাদিস হবে এই অনুযায়ী মুসলিম শরীফের তিনশো নব্বই নাম্বার হাদিস এই হাদিসে যখন নামাজ শুরু করতেন বলতেন আজ যখন উঠাইতেন হাত গুলা আল্লা নবীর এই পরিবানু হত্যা কাপ পরা উঠাইতেন বলেন কি বরাবর? খুব মন দিয়ে শুতেন.
00:03:26
তাহলে মুসলিম শরীফের তিনশো নব্বই নাম্বার হাদিসে পাইলাম. কি বরাবর? কার? বলেন সবাই. কি বরাবর? আরে আমি চিন্তা করলাম আচ্ছা কাঠ বরাবর পাইলাম. আর আপনারে টেনশনে পড়ে আছে. হুজুর আমরা তো কাঠ বরাবর উঠাই. ঠিক না? আলোচনা পুরা চাঁদ বরাবর পাইলাম. পাওয়ার পর এবার আমিও চিন্তা কইরা গেলাম. বরাবর পাইলাম. দেহি. আর কিছু আসেনি. এবার মুসলিম শরীফের তিনশো একানব্বই নাম্বার হাদিস. মানে পরের হাদিসটা. এই হাদিসের বর্ণনাকারী মালিক হয়ে গেছে. এই মালিক ইবনে ওয়াইরিস বলেন.
00:04:00
মালিক সাল্লাল্লাহ নবীকে দেখলেন.
00:04:03
তাকবীর বলেন, নামাজ শুরু করলেন.
00:04:06
নামাজের শুরু করার সময় হাত উঠাইলেন. হাত এমনভাবে ডুবি উঠাইলেন। তাহলে তিনশো নব্বই নাম্বার হাদিস কাক বরাবর, তিনশো একানব্বই নাম্বার হাদিস, কান বরাবর, এই বলের আবার তিনশো নব্বই নাম্বার হাদিস? কার? আর তিনশো একানব্বই নাম্বার হাদিস? কান বরাবর তাহলে তিনশো নব্বই নাম্বার হাদিস মুসলিম শরীফের কাঠ বরাবর তিনশো-একানব্বই নাম্বার হাদিস কাম বরাবর এবং কানের দুটি কানের লতি আমরা কিন্তু ছোটবেলা থেকেই শিখছি কানের লতি বরাবর. কারণ টেনশনে পইড়া গেলেন আপনারা হুজুর লতির কথা কই পাইছেন. এই প্রশ্ন করেও লতির কথা এই তিনশো একানব্বই নাম্বার হাদিসের শেষে আছে.
00:04:53
মুসলিম? হ্যাঁ, এই হাদিসেরই শেষে আছে. বর্ণনাকারী.
00:04:58
এই আল্লাহুতালা খুব বর্ণনা.
00:05:05
আল্লাহর নবী তাকবীর বললেন.
00:05:08
হাত উঠাইলেন.
00:05:12
আল্লাহ নবী দুই কানের লতি বরাবর উঠাইছে.
00:05:17
শরিফের তিনশো নব্বই নম্বর হাদিস. কাঠ বরাবর. বলেন কাফ কি বরাবর কাফ. তিনশো একানব্বই নাম্বার হাদিসে দুইটা আমোদ. একটা হল কান বরাবর. আর একটা কানের লতি বরাবর. এখন আসেন. হুজুর কান পাইলাম. কান পাইলাম. লতি পাইলাম. আপনারা আমার বক্তব্য শিখাচ্ছেন. দুই হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি লতি বরাবর থাকা. এটা কই বেছে রে. তো আমি শরীফ এক নাম্বার হন্ডে একশো-চৌচল্লিশ নাম্বার পৃষ্ঠা. এই পৃষ্ঠায় আছে রসূল আক্রাম সাল্লাল্লাহ আলিসাল্লাম. যখন তাকবীর বলে নামাজ শুরু করতেন.
00:05:46
হাত উঠাইতেন.
00:05:47
হাত যখন উঠাইতেন তখন নবীর এই দুই বুড়ো আঙুল মোবারক.
00:05:59
কানের লতি বরাবর আসতো.
00:06:03
এখন আসেন. এমন প্রশ্ন হইল যুর. কাব মানবো? না কান মানবো? না লতি মানবো? এটা হলো প্রশ্ন. আমি আরিফীর হাবিব বলবো. আমি এমন এক আমল করবো যে আমলে নবীর তিন হাদিসের উপর আমল হবে.
00:06:15
এখন আমার দিকে আলতাজি ঠিক করেন না. বুঝা শুনে কয়েন. এই দেখেন এই দেখেন বুড়ো আঙুল কানের লতি বরাবর আছে.
00:06:22
আবার দুই হাতের দুই হাতের তালু দেখেন কান বরাবর. দুই হাতের তালু কি বরাবর. বুড়ো আঙুল কি বরাবর প্রতি. আর দুই হাত দুই হাত কাঠ বরাবর. তাহলে লতি বরাবর হাত উঠাইলে কাদের হাদিসের আমল হয়. কাদের হাদিসের উপর আমল হয়. লতির হাদিসের উপর আমল হয়.
00:06:42
আমার সোয়াব বেশি দরকার তাই আমি কি হাদিসের উপর আমল করি. আর আপনি যদি সোয়াব কম দরকার হয়, করেন কম.
00:06:48
আবার যদি কেউ বলেন হুজুর আপনি এটা কেন করেন? আমার চেয়ে বেশি দরকার তাই এটা করি.
00:06:53
এটার নামই হানাফী মাজি.
00:06:57
এটার নাম মনে করেন নতুন ধর্ম তাহলে হাত উঠাইলাম. রয়ে গেলো এবার হাত বাঁধবেন কই হুজুর. ঠিকই তো? এ ব্যাপারে তিনটা হাদিস শোনেন. এক শরীফের দুইশো বাহান্ন নম্বর হাদিস. এই হাদিসের মধ্যে আসছে.
00:07:17
নবী আমাদের ইমামতি করতেন. ইয়া হুজুর সীমালহুবি আল্লাহ নবী বাম হাতকে ডান হাত দিয়ে ধরতেন. কোথায় ধরতেন নাই? ডান হাত দিয়ে বাম হাত ধরতেন. এটা আছে. কোথায় ধরতেন? এটা নাই. আবার বলছি. ডান হাত দিয়ে বাম হাত ধরতেন. কোথায় ধরতেন? এটা নাই. তাহলে হাদিস একটা পাইলাম. তিরবিজি শরীফের দুইশো বাহান্নর আম্মার. ডান হাত দিয়ে বাম হাত ধরতেন. এবার হাত সাতশো চল্লিশ নাম্বার এই হাদিসে আছে সাহাবাদেরকে আদেশ করা হতো, সাহাবারা যেন ডান হাত দিয়ে বাম হাতের বাহু ধরে. বলেন ডান হাত বাম হাতের বাহুতে রাখবে.
00:07:56
বলেন ডানহাত বাম হাতের? প্রথমে পাইলাম, ডান হাত দিয়ে বাম হাত ধরা. বুখারীর হাদিসে পাইলাম. ডান হাত বাম হাতের বাহুতে রাখা. এখন আপনাকে প্রশ্ন হুজুর আমরা তো কব্জি ধরি. এই তো? আরে আমরা কব্জি ধরি না. তাহলে আবার আগের মাথায়, এমন এক হাদিসের উপর আমল করবো যেই হাদিসে বাহু আসে, কব্জিও আসে. তালু আসে, যেই আমল করলে নব তিন হাদিসের উপর আমল হয়. এমন কোন হাদিস পায় কিনা? আবু দাউদ শরীফের সাতশো সাতাশ নাম্বার হাদিস. হাদিস. যা বলছি সব সই হাদিস.
00:08:22
আবু দাউদ শরীফের সাতশো সাতাশ নাম্বার হাদিস. এই হাদিসে আসছে রসূল আক্রাম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম.
00:08:31
ওর মুসলী.
00:08:33
নবীর ডান হাত দিয়ে বাম হাত মোবারক এমন ভাবে ধরতেন. যে নবীর ডান হাত বাম হাতের বাম হাতের তালুর পিঠ ধরত বাম হাতের কব্জি দত্ত, বাম হাতের বাহু দত্ত. ওই আগের তীর নিজের হাদিসে আছেন. দুইশ পঞ্চান্ন নাম্বার হাদিসে আছে হাত ধরতেন. বোখারী সাতশো চল্লিশে বাহু ধরতেন. আর আবু দাউদের সাতশো সাতাশ নাম্বার হাদিসে পাইলাম.
00:08:54
কব্জিও পাইলাম. হাতের এই তাদুর পিঠও পাইলাম. তো এই হাদিসের উপর আমল করলে মুখারির হাদিস অনুযায়ী বাহুর উপর আমল হয়. তিনি নিজের হাদিস অনুযায়ী হাত ধরার আমল হয়. আবু দাউদের হাদিস অনুযায়ী কবজি. হাতের তালু, পিঠ এবং বাহু. সবগুলার উপর অভাব হোক.
00:09:12
ভাই আমি এই জন্য এটা পালন করি না. আমি কখনো কাউকে আঘাত করে কথা বলা পছন্দ করি না. কিন্তু আমাকে যদি বলেন কেন? আমি বলবো এই কারণেই. আমি তিন সুন্নাহ পালন করে বেশি.
00:09:23
আমি আগেও বললাম. ওই জায়গায়ও আমি বেশি করে বেশি সোয়াব চাই. এবার শুনছেন দ্বিতীয় কথাটা. এটাই এটা কি মাযহাব? এটা কোনো নতুন ধর্ম না.
00:09:35
এ ভুল বুঝবেন না.
00:09:38
এবার আসেন হাত বাঁধবেন. এই তো? কি করবেন হাত? বাঁধবেন. এই এই কথাগুলোর বিরুদ্ধেও যদি কারোর কেউ থাকেন. মন দিয়ে শোনেন. শিক্ষিত কোন যুবক ভাইরা যদি শোনেন. শোনার পরে আমার বিরুদ্ধে কিছু লেখার আগেও আপনি অন্তত মাথাটা লাগার চিন্তা করবেন. যে আসলে রসুলের সুন্না করতাম. আর আমি তো কাউকে আঘাত করে কাউকে ইঙ্গিত করে কিছু বলছি না. আমি শুধু বলছি আমার সালাত শুনবো কিনা. আমার সালাত ঠিক কিনা? আমার নামাজ. আমি পড়াশুনা কইরা মনে করছেন যে আন্দাজে আমল করবো. নামাজ শুদ্ধ হবে না. পাগল নাকি আমি? হ্যাঁ ত্রান পড়ছি কি করতে? একজন ডাক্তার ডাক্তার হয়েছে. ডাক্তার হওয়ার পর ওনারা আপনি বললেন তুমি পাগল. বেচারা কষ্ট পাবে না. তা আমি এই ষোল বছর, বিশ বছর পড়াশুনা করলাম. হুল আমল করার জন্য না সঠিকটা জানার জন্য? তাই ভাই আমি আমারটা বলছি.
00:10:22
এখন আসেন. হাত রাখা.
00:10:26
সহিদ নেহিদবা. সহিদনে হিববান. আরো অনেকগুলা কিতাব আছে. এই জায়গা খালি সাইবা মনে রাখবেন.
00:10:33
মোসাম্মা আবি সাইবা. তিন নয় পাঁচ নয়. তিন হাজার নয়শো ঊনষাট নাম্বার হাদিস. আলকামা হুজুর থেকে বর্ণনা তিনি বলেন আমি আল্লার নবীকে দেখলাম আল্লার নবী ডাক দিয়ে বাম হাত ধরছেন এই নামাজের মধ্যে নাভির নিচে হাতটা রাখছে আমি আল্লার নবীকে দেখলাম হুজুর বলেন আমি আল্লার নবীকে দেখলাম ডান হাত বাম হাতের উপর রাখছে নাভির নিচে আর যে আগের আমলটা বললাম যদি এই জায়গায় ধরেন অটোমেটিক আপনার হাত নাপিত নিচে চলে যাবে আল্লা নবীর দেখলাম আমি নাভির নিচে রাখছে। এটা হলো তিন হাজার নয়শো ঊনষাট নম্বর তিন হাজার নয়শো ষাট নাম্বার হাদিস যে বর্ণনা ওইটারও ওই বর্ণনার মধ্যে তাবির বর্ণনা হচ্ছে উনিও বলছেন যে রাসূল আক্রামের নামাজের পদ্ধতি এটাই যে ডান হাতকে বাম হাতের উপরে রাখা শুধু তাই না ইমাম বলেন নাভির নিচে হাত রাখা এটা আল্লাহর নিকটে হওয়ার উপায়? কার ওস্তাদ? কইতে শরম করে? কার ওস্তাদ? জি.
00:11:53
মানে এটা চিন্তা করে গেছেন আপনি. হুজুর. বুখারির উস্তাদ দাবীর নিচের কথা কইছেন? প্যান্টের উপরে.
00:11:58
ইমাম বুখারির ওস্তাদি.
00:12:01
উনি বলেন. নবী নাভির নিচে হাত রাখাটা, আক্রা মহিলা এটা আল্লাহর কাছে অধিক প্রচার এবং আল্লাহর আনুগত্য বেশি প্রকাশ পায় নাভির নিচে হাত কাছে.
00:12:13
আমি কিন্তু বলছি না অন্যগুলা ভুল. এটাও একবারও বলি নাই. আমি বলছি আমি কেন এইভাবে নামাজ পড়বো? তা আমি ভাই এই জন্য বলি একটা কথা বলছে. তো আপনি ওই যুগে একটা বলছেন. তা আপনার দাবি কেন শুনবো? না শুইনা.
00:12:26
না যদি বলেন না হুজুর আমারটাই শুনতে হইবো. ওনারটা শুনেন না. তখন আমি কইবো. আচ্ছা. কি করা? ঠিক আছে. আপনি দেহ নিয়ে আইন কি করলেন করেন? এই তো.
00:12:34
ইমাম ওস্তাদের কথা তুই আপনারটা শুনবো. না. আমি আবারও বলছি আমি এইভাবে কেন নামাজ পড়ি শুধু এইগুলা বলছি.
00:12:43
এবার আসেন হাত রাখ রাখার পর এবার সালাত শুরু হয়ে গেল. তো মোটামুটি যতটুকু নিয় আপনাদেরকে নতুন ভাবে কিছু শিখাইতে চাই. এতটুকু কিন্তু হয় গেছে.
00:12:53
তিন হাজার নশো ঊনষাট তিন হাজার নয়শো ষাট. তিন হাজার নয়শো তেষট্টি. তিনোটার সনৎ সহি. ফলে তিন ওঠার সনৎ সহি. হ্যাঁ একটা কথা আছে. এই তিন হাজার নয়শো ঊনষাটের উপরে অনেকে প্রশ্ন করে. তো আপনারা যে হাদিস করেন এই হাদিসটা নাই. কথাটা সঠিক না. কিছু পাণ্ডুলিপিতে নাই. এটা সঠিক. কিছু পাণ্ডুলিপিতে আছে এখন যদি বলে হুজুর কিছু বান্ডুলিতে কেন নাই আমি বলবো তিরমিজি শরীফেরও অনেক হাদিস এই আছে তো আর একটা নাই সেখানে কেন নাই ইংরেজি শরীফের পাণ্ডুলিপির তিনজন বর্ণনাকারী বলি, একজন আব্দুল রসলাম মোবারক করি.
00:13:28
ওনার একটা বান্ধবী আছে.
00:13:31
ওনার একটা বান্ধবী লিভে আছে. আহমদ শাকের ওনার একটা বান্ডুলি লিপি আছে. তিন পাণ্ডুলিপি খোলেন. দেখবেন একটা দিক কিছু হাদিস আছে. আরেকটা দিক কিছু নাই. যদি বলেন একটাতে কিছু থাকা আর একটাতে কিছু নাই. এটা মানি না. মানবেন না. এটা তো ছয় কিতাবের এক কিতাব.
00:13:46
তাহলে এই অভিযোগ সঠিক না. সহি হাদিস যেখানেই পাবো সেখান থেকেই নিব. এটা যেই কিতাবই তার. ঠিক. ঠিক.
00:13:55
যেখানে পাবো সেখান থেকে নেবো এটা যে কিতাবে থাকতো. এই হলো আপনার সালাত শুরু করলেন. এখন আপনি নামাজ শুরু করার পর.
00:14:03
আপনি ইমামের পিছনে যখন দাঁড়ান, ইমাম সাহেব ক্যারাত পড়ে তখন আমরা বলি আমরা কেরাত পড়ি না. কেন পড়ি না? সূরা আরাফে আল্লাহ কাল এবং দুইশ চার নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন যখন কোরান পড়া হয়, হস্তমহুলা. এক নাম্বার হুকুম কান পেতে শোনো. দুই নাম্বার এবং চুপ থাকো. তাহলে কোরান পড়া হলে দুই হুকুম. এক কান পেতে শোনা, দুই চুপ থাকা. আমি আবার বলছি. কোরান যখন পড় হয় তখন আল্লাহর হুকুম দুইটা. এক কান পেতে শোনা. তুই চুপ থাকা. এই আয়াতের পারে. প্রায় সকল এবং শুধু তাই না? একটা কারণ আছে. কারণ তফসীরের তবারিটা আমাদের দেশের এক শ্রেণীর. এক শ্রেণীর মানে যেই শ্রেণীর লোক তারা ফলো করে. ওই কিতাবেরও মোসান্নেত বলছে এই আয়াত হল নামাজের ব্যাপারে.
00:14:56
অর্থাৎ নামাজে যখন কোরআন তেলাওয়াত করা হয়. মুক্তাদি তখন চুপ থাকবে. ও.
00:15:01
তাই তখন কি থাকবে? এই জন্য আমি চুপ থাকবো.
00:15:04
আর আপনারা থাকেন কিনা জানিনা. তাহলে আমি কিন্তু আবার বলতেছি. কেন বলতেছি জানেন আপনাদের কাউরে যাতে আমি কোন আঘাত না করি. সব আমি বলতে চাই. আমি এভাবে নামাজ পড়ি. এভাবে হাত উঠাই. কেন উঠাই? আমার বেশি.
00:15:17
কেয়ামতের মাঠে ঠিকাছে. একটা সোয়াবের জন্য. দুই দিন যেন আল্লাহ না ঠেকায়. তা আমার সোয়াব বেশি দরকার. ভাই আমি এই কারণে করি. আমি ঝগড়া মুক্ত থাকতে চাই. এই জন্য আমি ঝগড়া করতে চাই না. বলতে পারেন কেন? কারণ নবীজি বলছেন.
00:15:31
যে ব্যক্তি ঝগড়া করা ছেড়ে দেয়. আমি নবী জান্নাতের মাঝখানে তাঁর একটা ঘরের দায়িত্ব নিয়ে আমারে যদি কেউ বলেন হুজুর পারলে আমার সাথে বসেন. আমি বলবো ওই বসা বসির দরকার নাই. আমি এইভাবে নামাজ পড়ি এই এই হাদিসের কারণে. এইভাবে হাত উঠাই. ওই ওই হাদিসের কারণে. এইভাবে হাত বাঁধি. এই এই হাবিসের কারণে. আমি এইভাবে আমল করলে দেখি তিন সুন্নাহ পালন করা হয়. আমি এইভাবে হাত পাতলে দেখি তিন সুন্না পালন করা হয়. আমি ওইভাবে হাতটা উঠাইলে দেখি কিত শূন্য পালন করা হয়. সুন্নত তিনটা পালন করলেন. তিন শূন্যতার হয়. এই জন্য আমার সওয়াব বেশি দরকার তাই করি. আপনি ঝগড়া করলে অন্য জায়গায় যান.
00:16:05
আমার সাথে না. কেন? আমি ঝগড়া পারি না. এগুলো সত্যি কথা.
00:16:09
আবার যদি কন হুজুর বহজ করে না আসেন আমি বহসের জিরো. একদম. কোন মোটেই যোগ্যতা নাই আমার. আপনাদের সাধারণ কারোর সাথেও পারবো না. আর তো আলেম দূরের কথা. আল্লাহ আমাদের সকলকে খেতনা থেকে বেঁচে থাকার তৌফিক দান করুন